1. kaium.hrd@gmail.com : ময়মনসিংহের কাগজ প্রতিবেদক :
  2. editor@amadergouripur.com : Al Imran :
শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:১৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
ময়মনসিংহে বিপুল পরিমাণ দেশি-বিদেশী অস্ত্রসহ মাদক উদ্ধার গৌরীপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীর ওপর হামলা, ২৪ ঘন্টায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আইন ছাত্র ফোরাম ময়মনসিংহ জেলা আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা।। আহ্বায়ক ফরহাদ, সদস্য সচিব রবিন শেখ হাসিনার শেষ ৫ বছরে ১৬ হাজারের বেশি খুন গৌরীপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি আল-আমিন, সম্পাদক বিপ্লব ময়মনসিংহে ট্রাক সিএনজি মুখোমুখি সংঘর্ষ, চালক নিহত যুব মহিলা লীগ নেত্রী শিমুর বিরুদ্ধে মামলা গৌরীপুরে উপজেলা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক সোহাগ হত্যাকাণ্ডের বিচারের দাবি সি ইউ নট ফর মাইন্ড’ খ্যাত সেই শ্যামল গ্রেফতার জুলাই বিপ্লবের কন্যাদের গল্প শুনলেন ড. ইউনূস

দেশে ১৬ দিনে ৫০ হাজার করোনা রোগী শনাক্ত

Reporter Name
  • Update Time : বৃহস্পতিবার, ১৮ জুন, ২০২০
  • ১২৮ Time View

গত ১৬ দিনে বাংলাদেশে ৫০ হাজার করোনাভাইরাস আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়েছে। অথচ প্রথম ৫০ হাজার রোগী শনাক্ত হয়েছিল ৮৭ দিনের মাথায়।

সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণের চেষ্টায় বাংলাদেশে দুই মাসের বেশি সময় লকডাউনের পর বিধিনিষেধ তুলে নেয়া হয়েছিল গত ৩১ মার্চ। এরপরের ১৮ দিনে ৫৫ হাজারের বেশি কোভিড-১৯ রোগী শনাক্তের তথ্য দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, যা মোট শনাক্তের অর্ধেকের বেশি।

সরকারি হিসাবে ১ লাখ ২ হাজারের বেশি শনাক্ত রোগী নিয়ে আক্রান্তের সংখ্যা বিশ্বের শীর্ষ দেশগুলোর তালিকায় ১৭ নম্বরে চলে এসেছে বাংলাদেশ।

বাংলাদেশে সংক্রমণ কবে সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছে গ্রাফ আবার নিম্নমুখী হবে, সে বিষয়ে এখনও কোনো ধারণা দিতে পারছেন না বিশেষজ্ঞরা।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ বৃহস্পতিবার অধিদপ্তরের নিয়মিত বুলেটিনে যুক্ত হয়ে বলেছেন, ‘বিশ্বের বিভিন্ন দেশের অভিজ্ঞতা, জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী, করোনা পরিস্থিতি এক, দুই বা তিন মাসে শেষ হচ্ছে না। এটি দুই থেকে তিন বছর বা তার চেয়েও বেশি দিন স্থায়ী হবে, যদিও সংক্রমণের মাত্রা উচ্চহারে নাও থাকতে পারে।’

বাংলাদেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত প্রথম রোগীর খোঁজ মেলে গত ৮ মার্চ; তার দশ দিনের মাথায় ঘটে প্রথম মৃত্যু। সংক্রমণ শুরুর পর ৩০তম দিনে ৬ এপ্রিল দেশে শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ১০০ ছাড়িয়ে যায়।

তখনও করোনাভাইরাস পরীক্ষার সুযোগ কেবল আইইডিসিআরে সীমাবদ্ধা ছিল। পরে সামাজিক সংক্রমণ শুরু হলে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় পরীক্ষার সুযোগ বাড়ানোর উদ্যোগ নেয়। এরপর দেশে আক্রান্তের সংখ্যাও লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়তে থাকে।

সংক্রমণ পরিস্থিতি খারাপের দিকে যেতে শুরু করায় বিশ্বের আরও অনেক দেশের মত বাংলাদেশেও ২৬ মার্চ থেকে শুরু হয় লকডাউনের বিধিনিষেধ। কিন্তু তা কার্যকর না হওয়ায় সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে খুব একটা সাফল্য আসেনি।

সংক্রমণ শুরুর পর ৩৮ তম দিনে ১৪ এপ্রিল শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ১ হাজার ছাড়িয়ে যায়। এরপর ২০ দিনের মাথায় ৪ মে রোগীর সংখ্যা ১০ হাজার ছাড়িয়ে যাওয়ার খবর জানায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। প্রথম রোগী শনাক্তের পর সেটা ছিল ৫৮তম দিন।

এরপর ১১ দিনে শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ২০ হাজার, তার পরের সাত দিনে ৩০ হাজার এবং তার ছয় দিনে ৪০ হাজার এবং আরও পাঁচ দিনের মাথায় ২ জুন শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ৫০ হাজার ছাড়িয়ে যায়।

প্রথম রোগী শনাক্তের পর সেটা ছিল ৮৭তম দিন। তার আগেই লকডাউনের অধিকাংশ বিধিনিষেধ তুলে নেওয়া হয়েছে। প্রথমে পোশাক কারখানা এবং তারপর মার্কেট, শপিং মল আর উপাসনালয় খুলে দেয়া হয়েছিল রোজার ঈদের আগেই। ৩১ মে থেকে সরকারি ভাষায় ‘সীমিত আকারে’ অফিস এবং যানবাহন চালুর অনুমতি দেওয়া হয়।

২ জুনের পর তিন দিনে শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ৬০ হাজার এবং তার পরের চারদিনে ৭০ হাজার ছাড়িয়ে যায়। এরপর প্রতি তিন দিনে গড়ে দশ হাজার করে বেড়ে ১৮ জুন বৃহস্পতিবার বাংলাদেশে শনাক্ত রোগীর সংখ্যা লাখের ঘরে পৌঁছায়।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© Designed and developed by Mymensinghitpark