1. kaium.hrd@gmail.com : ময়মনসিংহের কাগজ প্রতিবেদক :
  2. editor@amadergouripur.com : Al Imran :
রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ০৭:৫৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
গৌরীপুরে ১৮শ পিস ইয়াবাসহ জামাই-শ্বশুর গ্রেফতার গৌরীপুরে শতবর্ষী মসজিদের নতুন অসমাপ্ত ভবনের উদ্বোধন গৌরীপুরে মাল্টিমিডিয়া সাংবাদিক পরিষদের উদ্যোগে বাংলা বর্ষবরণ উৎসব ইসরাইলি পণ্য বর্জনের স্লোগান দিয়ে দোকানে দোকানে লুট, গাড়ি ভাঙচুর গৌরীপুর আন্তঃব্যাচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টের লটারি গৌরীপুরে আকিজের সেলসম্যানের হাত-পা বেঁধে নির্যাতন ও টাকা ছিনতাই, প্রতিবাদে মানববন্ধন গৌরীপুর মাল্টিমিডিয়া সাংবাদিক পরিষদ’র আহ্বায়ক সুমন, সদস্য সচিব মোখলেছুর গৌরীপুরে চার বছর বয়সী শিশু ধর্ষণ, অভিযুক্ত গ্রেফতার এ বছর ফিতরার সর্বনিম্ন ও সর্বোচ্চ হার নির্ধারণ গৌরীপুর ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে বিজয়ী চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান

রঙিন মাছ চাষে সফলতা ত্রিশালের মিনু

Reporter Name
  • Update Time : শনিবার, ২৯ জুলাই, ২০২৩
  • ৩১২ Time View

কাগজ প্রতিবেদক, ত্রিশাল :

১৭ বছর আগে ৬টি বিদেশি রঙিন মাছ চাষের মাধ্যমে যাত্রা শুরু করেছিলেন ত্রিশালের সাইফুল ইসলাম মিনু। এরপর ৬টি পুকুর থেকে ১৫ বছরে বাণিজ্যিকভাবে দেশে বিদেশে মাছ বিক্রি করে এখন তিনি সফল উদ্যোক্তায় পরিণত হয়েছেন। ঢাকা সিটি কলেজ থেকে বি.কম পাস করা মিনু এখন রঙিন মাছ চাষে অন্য খামীদের অনুকরণীয়।
সরজমিনে দেখা গেছে, ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলা বালিপাড়া ইউনিয়নের সীমান্তবর্তী ধলার লক্ষণপুর গ্রামের খামারি সাইফুল ইসলাম মিনু বাহারি রঙের বিদেশি মাছ চাষ করে সফল হয়েছেন। তার আল-আমিন এসোরটেড হ্যাচারি অ্যান্ড ফিশারিজ নামের রঙিন মাছের খামার রয়েছে। এছাড়াও খামারে ছোট-বড় বিভিন্ন প্রজাতির মাছের পুকুর ও চৌবাচ্চা রয়েছে। এর পাশাপাশি বিদেশি জাতের কুকুর, বিড়াল, পাখিসহ খামারে নানা প্রজাতির বিদেশি ফল শাকসবজির সমাহার রয়েছে। এলাকায় বিদেশি রঙিন মাছ চাষি হিসেবে মিনু সবার কাছে পরিচিত।
সাইফুল ইসলাম মিনু বলেন, আমার বেড়ে উঠা ঢাকার পাশের জেলা মানিকগঞ্জে। সেখানেই ব্যবসা বাণিজ্য। হঠাৎ গ্রাম্য পরিবেশে বসবাস করার ইচ্ছা জাগে। তাই নব্বইয়ের দশকে এ অঞ্চলের রেণু পোনার ব্যবসায়ীদের সঙ্গে পরিচয় হয়। ১৭ বছর আগে প্রথমে জায়গা ভাড়া নিয়ে ও পরে জমি কিনে বাণিজ্যিকভাবে রঙিন মাছের চাষ শুরু করি। ২০০৭ সালে অ্যাকুয়ারিয়ামের মাধ্যমে মাছ চাষ শুরু। ওই সময় ক্রেতা কম থাকলেও ভালো দাম পাওয়া যেত। তারপর জাপান থেকে ছয়টি কই কার্প মাছের পোনা সংগ্রহ করে রেণু উৎপাদনের মাধ্যমে পোনার সংখ্যা বৃদ্ধি করা হয়। পরে থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া ও চীন থেকে প্রায় ২৪ প্রজাতির মাছ এনে ব্যবসা আরও প্রসারিত করেছি।
তিনি বলেন, আমি ৩০ বিঘা জমিতে ২৫টি পুকুরে বিভিন্ন প্রজাতির মাছ চাষ করেছি। এখান থেকে দেশ-বিদেশের ব্যবসায়ীরা অনলাইনে যোগাযোগ করে রঙিন মাছ কিনে নেন। এখন এ এলাকার অনেকেই রঙিন মাছ চাষ করে বাণিজ্যিকভাবে বিক্রি করছেন।##

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© Designed and developed by Mymensinghitpark