1. kaium.hrd@gmail.com : ময়মনসিংহের কাগজ প্রতিবেদক :
  2. editor@amadergouripur.com : Al Imran :
শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:২১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
ময়মনসিংহে বিপুল পরিমাণ দেশি-বিদেশী অস্ত্রসহ মাদক উদ্ধার গৌরীপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীর ওপর হামলা, ২৪ ঘন্টায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আইন ছাত্র ফোরাম ময়মনসিংহ জেলা আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা।। আহ্বায়ক ফরহাদ, সদস্য সচিব রবিন শেখ হাসিনার শেষ ৫ বছরে ১৬ হাজারের বেশি খুন গৌরীপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি আল-আমিন, সম্পাদক বিপ্লব ময়মনসিংহে ট্রাক সিএনজি মুখোমুখি সংঘর্ষ, চালক নিহত যুব মহিলা লীগ নেত্রী শিমুর বিরুদ্ধে মামলা গৌরীপুরে উপজেলা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক সোহাগ হত্যাকাণ্ডের বিচারের দাবি সি ইউ নট ফর মাইন্ড’ খ্যাত সেই শ্যামল গ্রেফতার জুলাই বিপ্লবের কন্যাদের গল্প শুনলেন ড. ইউনূস

মা দিবসে বৃদ্ধার পাশে এএসপি শম্পা

Reporter Name
  • Update Time : সোমবার, ১১ মে, ২০২০
  • ২০৫ Time View

প্রায় ৭০ বছরের এক বৃদ্ধাকে লাঠিতে ভর দিয়ে গুঁজো হয়ে হেঁটে যেতে দেখে গাড়ি থামিয়ে কাছে এলেন আরেক নারী। জানতে চাইলেন তার ব্যাপারে। এরপর পরম মমতায় কাছে টেনে নিয়ে পূরণ করলেন চাহিদা।

তিনি শম্পা রানী সাহা, সীতাকুণ্ড সার্কেলের এএসপি। আন্তর্জাতিক মা দিবসে রোববার (১০ মে) দুপুরে সীতাকুণ্ড উপজেলার ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পার্শ্ববর্তী নুনাছরা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

পুলিশের পোশাক পরা একজন নারীকে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত বৃদ্ধা বলেন, ‘আমার ওষুধ নেই, খাবার নেই’। এ সময় হাতের প্রেসক্রিপশনটি দেখান তিনি।

এরপর এএসপি শম্পা রানী সাহা সেটি নিয়ে যান কাছের ফার্মেসিতে। একমাসের প্রয়োজনীয় সব ওষুধ ও নানা রকম খাবার কিনে দিলেন তাকে।

বৃদ্ধা তাকে জড়িয়ে ধরে বলেন, ‘চোখে ঠিকমতো দেখি না। চশমা লাগবে’। এ কথা শুনে এএসপি শম্পা বলেন, চশমা তো ডাক্তার দেখিয়ে কিনে দিতে হবে। পরবর্তীতে সে ব্যবস্থাও করার আশ্বাস দিলেন তিনি। অজান্তে পেছন থেকে এসব দৃশ্য ক্যামেরাবন্দি করেন সেখানে উপস্থিত এক যুবক।

একই সময়ে অসহায় আরো বেশ কয়েকজনের হাতে খাবার তুলে দেন এএসপি শম্পা রানী সাহা।

তিনি বলেন, ‘সবাই মা দিবস পালন করেন, কিন্তু প্রকৃতপক্ষে অনেক মা তার সন্তানকে চোখেও দেখতে পান না। নইলে ৭০ বছর বয়সী একজন বৃদ্ধা ওষুধ ও খাবারের জন্য পথে পথে ঘুরবে কেন? তিনি তো ঘর থেকেই বের হবার কথা না’।

তিনি বলেন, ‘বৃদ্ধা হাঁটতে পারছিলেন না। ভালোভাবে কথাও বলতে পারেন না। তখন যা করা দরকার ছিলো বলে মনে করেছি শুধু তাই করেছি। তার একটা চশমা কেনার বায়না ছিল। ডাক্তার দেখানো ছাড়া তো সেটি দেওয়া সম্ভব না। চেষ্টা করবো আবারো এই মায়ের সঙ্গে দেখা করে ছোট কাজটুকু করে দিতে’।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© Designed and developed by Mymensinghitpark