১৮ জুলাই ২০২৩, কাগজ ডেস্ক :
জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় ১৫ টি প্রকল্পের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। প্রকল্পগুলো বাস্তবায়নে খরচ ধরা হয়েছে ১৮ হাজার ১০ কোটি ১২ লক্ষ টাকা।
মঙ্গলবার রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত একনেক বৈঠকে প্রকল্পগুলোর অনুমোদন দেওয়া হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী ও একনেক চেয়ারপার্সন শেখ হাসিনা।প্রকল্পগুলো বাস্তবায়নে মোট খরচের মধ্যে সরকারি অর্থায়ন ১২ হাজার ১৯২ কোটি ৭ লক্ষ টাকা, বৈদেশিক অর্থায়ন ৫ হাজার ২৩৩ কোটি ৪৩ লক্ষ টাকা এবং সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ৫৮৪ কোটি ৬২ লক্ষ টাকা। বৈঠক শেষে এসব কথা জানান পরিকল্পনামন্ত্রী।
অনুমোদিত প্রকল্পসমূহ হলো বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের “বড়পুকুরিয়া-বগুড়া-কালিয়াকৈর ৪০০ কেভি লাইন” প্রকল্প, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের “বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ফিল্ম সিটি (২য় পর্যায়), স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের “সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (এসএমইউ) স্থাপন, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের “জিনাই, ঘাঘট, বংশী এবং নাগদা নদীর প্রবাহ পুনরুদ্ধারের জন্য শুষ্ক মৌসুমে নদীর প্রবাহ নিশ্চিতকরণ, নৌ-পথের উন্নয়ন ও বন্যা ব্যবস্থাপনা, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের “উলিপুর (হেলিপ্যাড মোড়)-চিলমারি (গুনাইগাছ) সংযোগ সড়ক নির্মাণ”, গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের “বেসরকারি ভবনসমূহের রেজিলিয়েন্সির (স্থিতিস্থাপকতা/সহনশীলতা) জন্য ডিজাইন এবং নির্মাণ এর গুণগত মান বৃদ্ধিকরণ”, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের ২টি প্রকল্প যথাক্রমে “পার্বত্য চট্টগ্রামে সমন্বিত ও টেকসই পৌর পানি সরবরাহ ও স্যানিটেশন”, ও “আমার গ্রাম- আমার শহর: পাইলট গ্রাম উন্নয়ন”, আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের “বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের জন্য রেকর্ড ভবন নির্মাণ”, কৃষি মন্ত্রণালয়ের ৩টি প্রকল্প যথাক্রমে “বরিশাল, ভোলা, ঝালকাঠি ও পিরোজপুর জেলা সেচ উন্নয়ন প্রকল্প”, “ডাবল লিফটিং পদ্ধতিতে পদ্মা নদীর পানি বরেন্দ্র এলাকায় সরবরাহ ও সেচ সম্প্রসারণ” এবং “টিস্যু কালচার ল্যাবরেটরি কাম হর্টিকালচার সেন্টার স্থাপন ও উন্নয়ন”, পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের ২টি প্রকল্প “ভূমি পুনরুদ্ধারের লক্ষ্যে উড়িরচর নোয়াখালী ক্রস ড্যাম নির্মাণ” প্রকল্প ও “চট্টগ্রাম জেলার সন্দ্বীপ উপজেলাস্থ পোল্ডার নং-৭২ এর ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধের স্থায়ী পুনর্বাসনসহ ঢাল সংরক্ষণ”, এবং খাদ্য মন্ত্রণালয়ের “দেশের বিভিন্ন কৌশলগত স্থানে নতুন খাদ্য গুদাম ও আনুষঙ্গিক সুবিধাদি নির্মাণ”।
জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় ১৫ টি প্রকল্পের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। প্রকল্পগুলো বাস্তবায়নে খরচ ধরা হয়েছে ১৮ হাজার ১০ কোটি ১২ লক্ষ টাকা।
মঙ্গলবার রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত একনেক বৈঠকে প্রকল্পগুলোর অনুমোদন দেওয়া হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী ও একনেক চেয়ারপার্সন শেখ হাসিনা।প্রকল্পগুলো বাস্তবায়নে মোট খরচের মধ্যে সরকারি অর্থায়ন ১২ হাজার ১৯২ কোটি ৭ লক্ষ টাকা, বৈদেশিক অর্থায়ন ৫ হাজার ২৩৩ কোটি ৪৩ লক্ষ টাকা এবং সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ৫৮৪ কোটি ৬২ লক্ষ টাকা। বৈঠক শেষে এসব কথা জানান পরিকল্পনামন্ত্রী।
অনুমোদিত প্রকল্পসমূহ হলো বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের “বড়পুকুরিয়া-বগুড়া-কালিয়াকৈর ৪০০ কেভি লাইন” প্রকল্প, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের “বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ফিল্ম সিটি (২য় পর্যায়), স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের “সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (এসএমইউ) স্থাপন, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের “জিনাই, ঘাঘট, বংশী এবং নাগদা নদীর প্রবাহ পুনরুদ্ধারের জন্য শুষ্ক মৌসুমে নদীর প্রবাহ নিশ্চিতকরণ, নৌ-পথের উন্নয়ন ও বন্যা ব্যবস্থাপনা, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের “উলিপুর (হেলিপ্যাড মোড়)-চিলমারি (গুনাইগাছ) সংযোগ সড়ক নির্মাণ”, গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের “বেসরকারি ভবনসমূহের রেজিলিয়েন্সির (স্থিতিস্থাপকতা/সহনশীলতা) জন্য ডিজাইন এবং নির্মাণ এর গুণগত মান বৃদ্ধিকরণ”, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের ২টি প্রকল্প যথাক্রমে “পার্বত্য চট্টগ্রামে সমন্বিত ও টেকসই পৌর পানি সরবরাহ ও স্যানিটেশন”, ও “আমার গ্রাম- আমার শহর: পাইলট গ্রাম উন্নয়ন”, আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের “বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের জন্য রেকর্ড ভবন নির্মাণ”, কৃষি মন্ত্রণালয়ের ৩টি প্রকল্প যথাক্রমে “বরিশাল, ভোলা, ঝালকাঠি ও পিরোজপুর জেলা সেচ উন্নয়ন প্রকল্প”, “ডাবল লিফটিং পদ্ধতিতে পদ্মা নদীর পানি বরেন্দ্র এলাকায় সরবরাহ ও সেচ সম্প্রসারণ” এবং “টিস্যু কালচার ল্যাবরেটরি কাম হর্টিকালচার সেন্টার স্থাপন ও উন্নয়ন”, পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের ২টি প্রকল্প “ভূমি পুনরুদ্ধারের লক্ষ্যে উড়িরচর নোয়াখালী ক্রস ড্যাম নির্মাণ” প্রকল্প ও “চট্টগ্রাম জেলার সন্দ্বীপ উপজেলাস্থ পোল্ডার নং-৭২ এর ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধের স্থায়ী পুনর্বাসনসহ ঢাল সংরক্ষণ”, এবং খাদ্য মন্ত্রণালয়ের “দেশের বিভিন্ন কৌশলগত স্থানে নতুন খাদ্য গুদাম ও আনুষঙ্গিক সুবিধাদি নির্মাণ”।