শুষ্ক কাশি হচ্ছে করোনা সংক্রমণের একটি প্রধান উপসর্গ। কিন্তু কাশি আসলেই আতঙ্কিত হবেন না। এই মহামারিতে উপসর্গটি দেখা দিলে আপনার সামাজিক দায়িত্ব হচ্ছে, নিজেকে সঙ্গরোধ করে ফেলা অর্থাৎ আইসোলেশনে চলে
মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করায় করোনাভাইরাস মহামারির প্রাণকেন্দ্রগুলোতে হাজার হাজার সংক্রমণ রোধ করা গেছে বলে এক নতুন গবেষণায় উঠে এসেছে। যুক্তরাষ্ট্রের দ্য প্রসিডিং অব দ্য ন্যাশনাল অ্যাকাডেমি অব সায়েন্সেস’এ (পিএনএএস) প্রকাশিত
স্বর্গ-নরক পরলোকের বিষয়। ইহ জীবনে তার সন্ধান পাওয়ার কোনো সম্ভবনা নেই। তবে মানব মন কল্পনা বিলাসী। কল্পনাতে সে মর্ত্যের নানা জায়গাকে স্বর্গ কিংবা নরকের সঙ্গে তুলনা করে। ‘গেট অব হ্যাভেন’
মহামারী করোনা ভাইরাসের আক্রান্ত হলে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় ফুসফুস। এ সময় ফুসফুসের যত্ন নিতে হবে সবচেয়ে বেশি। নিঃশ্বাসের সঙ্গে যেসব দূষিত পদার্থ শরীরে ঢোকে তা বের করে শরীর সুস্থ
গত কয়েক দিনের গরমে জীবন অতিষ্ট হয়ে উঠেছে। এই অস্থিরতা থেকে বাঁচতে ও শরীর ঠান্ডা রাখতে সঠিক খাবার নির্বাচনের দিকে মনোযোগ দিতে হবে: এখন ফলের সময়, এই মধুমাসে রসালো ফল
করোনাভাইরাস বিশ্বজুড়ে আতঙ্ক ছড়িয়ে যাচ্ছে প্রায় ছয় মাস ধরে। এর মাঝে এই ভাইরাসের প্রকৃতি-বৈশিষ্ট্য জানা, একে নির্মূল করার অসংখ্য চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন বিজ্ঞানীরা। কোভিড-১৯ রোগীর হাঁচি, কাশি, কফ থেকেই মূলত
নতুন করোনাভাইরাসটি প্রাণঘাতী হওয়ার কারণ হচ্ছে, এটি গুরুতর অসুস্থ রোগীদের শরীরের বিভিন্ন জায়গায় প্রদাহ তৈরি করে। গবেষণায় দেখা গেছে, ভাইরাসটি এত বড় পরিসরে প্রদাহ তৈরি করে যে, শরীর পুরো ভেঙে
কোভিড-১৯ মহামারির খলনায়ক নতুন করোনাভাইরাসকে দমাতে এখনো পর্যন্ত ভ্যাকসিন আবিষ্কার হয়নি। এখন পাবলিক প্লেসে গেলেই দেখা যায় অধিকাংশ মানুষের নাক-মুখ মাস্কে আবৃত। এই দৃশ্য আমাদেরকে একটা কথা মনে করিয়ে দেয়-
দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। তবে অর্থনীতির চাকা সচল রাখতে এই আবহে খুলে দেওয়া হয়েছে অফিস আদালত সহ সব কর্মক্ষেত্র। করোনা ঝুঁকি মাথায় নিয়েই অনেককে প্রতিদিন কর্মক্ষেত্র
করোনাভাইরাসের আতঙ্কে মানুষ। বাংলাদেশে করোনা রোগীর সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। আবার মরার ওপর খাঁড়ার ঘা হয়ে যোগ হয়েছে ডেঙ্গু। তাই যদি জ্বর এসেই যায় তাহলে কীভাবে বুঝবেন আপনার করোনা নাকি ডেঙ্গু?
কোভিড-১৯ মহামারির শুরু থেকে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে পরামর্শ দিয়ে আসছেন, যেমন- পুষ্টিকর খাবার খাওয়া, নিয়মিত শরীরচর্চা করা ও প্রতিরাতে পর্যাপ্ত ঘুমানো। আমাদের শরীর রোগের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য